যে কোম্পানিগুলো মার্কেটে এস্টাবলিশ, সেই কোম্পানিগুলো থেকে হোস্টিং সার্ভিস কিনুন। প্রয়োজনে কোম্পানিগুলোর সম্পর্কে গুগলে সার্চ করুন এবং দেখুন কোম্পানিগুলোর বর্তমান কাস্টমারদের ফিডব্যাক ভাল নাকি খারাপ। তাহলে আপনার সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হবে।
সাথে আরো খেয়াল রাখুন কোম্পানি ২৪ ঘন্টা সাপোর্ট দিচ্ছে নাকি দিচ্ছে না। কারণ হোস্টিং সার্ভিস এর যেকোন সময় যেকোন ধরনের সমস্যা হতে পারে, তাই যে কোম্পানিগুলোতে ২৪ ঘন্টা সাপোর্ট রয়েছে, সেই কোম্পানিগুলো থেকে সার্ভিস নিন।
কোম্পানিগুলো হোস্টিং প্যাকেজ এর সাথে কত টুকু রিসোর্স দিবে, তা উল্লেখ করে রাখে। তাই আপনি বুঝে শুনে সার্ভিস নিন।
যেমনঃ কারো শেয়ার হোস্টিং সার্ভিস প্রয়োজন হবে। আবার কারো ভিপিএস বা ডেডিকেটেড সার্ভার প্রয়োজন হবে। এটা আসলে নির্ভর করে, আপনি কি টাইপের ওয়েবসাইট হোস্ট করবেন ? আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর কেমন ? আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর কোন লোকেশনগুলো থেকে বেশি ? ইত্যাদি আরো অনেক বিষয় রয়েছে, প্রয়োজনে এক্সপার্ট কারো পরামর্শ নিয়ে হোস্টিং সার্ভিস নিন।
কোন কোম্পানি থেকে হঠাৎ করে হোস্টিং সার্ভিস খারাপ পেলে, তার সমাধানের জন্য প্রথমে কোম্পানির সাপোর্টে জানাতে হবে। সাপোর্ট থেকে আপনার সমস্যার সমাধান হলে তো ভাল। আর যদি সাপোর্ট থেকে সমস্যার সমাধান করতে সময় চায়, তাহলে আপনার সময় দিতে হবে।
আপনি যদি সময় দিতে না চান বা সময় দিলে আপনার ক্ষতি হবে। তাহলে ডাটা ব্যাকআপ নিয়ে অন্য কোন কোম্পানির হোস্টিং সার্ভিসে মুভ হয়ে যাওয়া সব থেকে ভাল সিদ্ধান্ত হবে।
নোটঃ সার্ভারে যেকোনো সময় যেকোনো ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমনঃ আপনার ওয়েবসাইট যে সার্ভারে হোস্ট করা রয়েছে, সে সার্ভার যে কোন সময় ক্র্যাশ করতে পারে। ডাটা সেন্টারে আগুন লেগে, সার্ভার পুড়ে নষ্ট হয়ে যেতে পারে এবং বিদ্যুৎ সংযোগ বা ইন্টারনেট সংযোগ ডাটা সেন্টার থেকে বিচ্ছিন্ন হলে, সার্ভার এর কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাবে।
তাছাড়া ঝুঁকির হাত থেকে আপনার ওয়েবসাইট বাঁচাতে প্রতিনিয়ত ব্যাকআপ রাখুন। আপনার ওয়েবসাইটে কোন তথ্য আপডেট করলে, সাথে সাথে একটা করে ব্যাকআপ রাখার চেষ্টা করুন। ব্যাকআপ ফাইল আপনার ওয়েবসাইটের জীবন রক্ষার মতন কাজ করবে।
আরেকটা কথা সময়ের সাথে কোন কোম্পানির সার্ভিস খারাপ হবে। আবার, কোন কোম্পানির সার্ভিস অনেক বেশি উন্নতি হবে। তাই কোন কোম্পানির উপর বছরের-পর-বছর নির্ভর হয়ে থাকাটাও বোকামি।
আর্টিকেল লেখকঃ চয়ন মোল্লা। লেখক এর অনুমতি ছাড়া আর্টিকেলটি কপি করে অন্য কোথাও শেয়ার করা যাবে না।
সাথে আরো খেয়াল রাখুন কোম্পানি ২৪ ঘন্টা সাপোর্ট দিচ্ছে নাকি দিচ্ছে না। কারণ হোস্টিং সার্ভিস এর যেকোন সময় যেকোন ধরনের সমস্যা হতে পারে, তাই যে কোম্পানিগুলোতে ২৪ ঘন্টা সাপোর্ট রয়েছে, সেই কোম্পানিগুলো থেকে সার্ভিস নিন।
কোম্পানিগুলো হোস্টিং প্যাকেজ এর সাথে কত টুকু রিসোর্স দিবে, তা উল্লেখ করে রাখে। তাই আপনি বুঝে শুনে সার্ভিস নিন।
যেমনঃ কারো শেয়ার হোস্টিং সার্ভিস প্রয়োজন হবে। আবার কারো ভিপিএস বা ডেডিকেটেড সার্ভার প্রয়োজন হবে। এটা আসলে নির্ভর করে, আপনি কি টাইপের ওয়েবসাইট হোস্ট করবেন ? আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর কেমন ? আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর কোন লোকেশনগুলো থেকে বেশি ? ইত্যাদি আরো অনেক বিষয় রয়েছে, প্রয়োজনে এক্সপার্ট কারো পরামর্শ নিয়ে হোস্টিং সার্ভিস নিন।
কোন কোম্পানি থেকে হঠাৎ করে হোস্টিং সার্ভিস খারাপ পেলে, তার সমাধানের জন্য প্রথমে কোম্পানির সাপোর্টে জানাতে হবে। সাপোর্ট থেকে আপনার সমস্যার সমাধান হলে তো ভাল। আর যদি সাপোর্ট থেকে সমস্যার সমাধান করতে সময় চায়, তাহলে আপনার সময় দিতে হবে।
আপনি যদি সময় দিতে না চান বা সময় দিলে আপনার ক্ষতি হবে। তাহলে ডাটা ব্যাকআপ নিয়ে অন্য কোন কোম্পানির হোস্টিং সার্ভিসে মুভ হয়ে যাওয়া সব থেকে ভাল সিদ্ধান্ত হবে।
নোটঃ সার্ভারে যেকোনো সময় যেকোনো ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমনঃ আপনার ওয়েবসাইট যে সার্ভারে হোস্ট করা রয়েছে, সে সার্ভার যে কোন সময় ক্র্যাশ করতে পারে। ডাটা সেন্টারে আগুন লেগে, সার্ভার পুড়ে নষ্ট হয়ে যেতে পারে এবং বিদ্যুৎ সংযোগ বা ইন্টারনেট সংযোগ ডাটা সেন্টার থেকে বিচ্ছিন্ন হলে, সার্ভার এর কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাবে।
তাছাড়া ঝুঁকির হাত থেকে আপনার ওয়েবসাইট বাঁচাতে প্রতিনিয়ত ব্যাকআপ রাখুন। আপনার ওয়েবসাইটে কোন তথ্য আপডেট করলে, সাথে সাথে একটা করে ব্যাকআপ রাখার চেষ্টা করুন। ব্যাকআপ ফাইল আপনার ওয়েবসাইটের জীবন রক্ষার মতন কাজ করবে।
আরেকটা কথা সময়ের সাথে কোন কোম্পানির সার্ভিস খারাপ হবে। আবার, কোন কোম্পানির সার্ভিস অনেক বেশি উন্নতি হবে। তাই কোন কোম্পানির উপর বছরের-পর-বছর নির্ভর হয়ে থাকাটাও বোকামি।
আর্টিকেল লেখকঃ চয়ন মোল্লা। লেখক এর অনুমতি ছাড়া আর্টিকেলটি কপি করে অন্য কোথাও শেয়ার করা যাবে না।
Last edited: