আপনার ওয়েবসাইটের শুরুতে কোন ভ্যালু নাও থাকতে পারে, কিন্তু একটা সময়ে গিয়ে আপনার সাইট অনেক মূল্যবান হতে পারে। আর একটি ওয়েবসাইটের মেরুদণ্ড হচ্ছে ডোমেইন। কেননা, ডোমেইন ছাড়া আপনার ওয়েবসাইট একদমই অচল। চলুন এই বিষয়ে আরও একটু বিস্তারিত জানি, সহজ ভাবে বললে ডোমেইন হচ্ছে ওয়েবসাইটের এ্যাড্রেস বা ঠিকানা যেটি আমরা ব্রাউজারে টাইপ করে ওয়েব সাইটে ভিজিট করি।
প্রত্যেক ওয়েবসাইটের একটি নির্দিষ্ট আইপি অ্যাড্রেস থাকে। কিন্তু আইপি দিয়ে ওয়েবসাইট মনে রাখা কষ্টসাধ্য। তাই মনে রাখার সুবিধার জন্য আইপি অ্যাড্রেসের পরিবর্তে ডোমেইন নাম ব্যবহার করা হয়।
আশা করি, আপনারা সবাই বুঝতে পেরেছেন ডোমেইন এর গুরুত্ব কত বেশি। কেননা, ডোমেইন এর উপরে গড়ে ওঠে কোটি কোটি টাকার ই-কমার্স বিজনেস, নিউজ সাইট, ম্যাগাজিন সাইট ও পার্সোনাল ওয়েবসাইট ইত্যাদি আরো অসংখ্য সার্ভিস রিলেটেড ওয়েবসাইট।
আমরা ডোমেইন এর গুরুত্ব বুঝতে পেরেছি। চলুন এবার আমরা জানবো ডোমেইনের সিকিউরিটি নিয়ে, আমি স্টেপ বাই স্টেপ আপনাদেরকে পয়েন্টগুলো বলে যাবো। আপনাদের কাছে বিশেষ অনুরোধ থাকবে ধৈর্য ধরে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য।
সিকিউরিটি সম্পর্কে অতিরিক্ত টিপসঃ যে কম্পিউটার থেকে ক্যাক বা ম্যালওয়ার যুক্ত সফটওয়্যার, থিম এবং স্ক্রিপ্ট নিয়ে ঘাটাঘাটি বা ব্যবহার করেন। সেই কম্পিউটার থেকে ডোমেইনের কন্ট্রোল প্যানেলে প্রবেশ না করাই ভালো। নোটঃ সতর্ক না থাকলে, কোথা থেকে কিভাবে বাঁশ খাবেন নিজেও টের পাবেন না।
প্রবন্ধটির ক্রেডিট এবং রিসার্চঃ চয়ন মোল্লা। লেখক এর অনুমতি ছাড়া প্রবন্ধটির অনুলিপি অন্য কোথাও শেয়ার করা যাবে না।
প্রত্যেক ওয়েবসাইটের একটি নির্দিষ্ট আইপি অ্যাড্রেস থাকে। কিন্তু আইপি দিয়ে ওয়েবসাইট মনে রাখা কষ্টসাধ্য। তাই মনে রাখার সুবিধার জন্য আইপি অ্যাড্রেসের পরিবর্তে ডোমেইন নাম ব্যবহার করা হয়।
আশা করি, আপনারা সবাই বুঝতে পেরেছেন ডোমেইন এর গুরুত্ব কত বেশি। কেননা, ডোমেইন এর উপরে গড়ে ওঠে কোটি কোটি টাকার ই-কমার্স বিজনেস, নিউজ সাইট, ম্যাগাজিন সাইট ও পার্সোনাল ওয়েবসাইট ইত্যাদি আরো অসংখ্য সার্ভিস রিলেটেড ওয়েবসাইট।
আমরা ডোমেইন এর গুরুত্ব বুঝতে পেরেছি। চলুন এবার আমরা জানবো ডোমেইনের সিকিউরিটি নিয়ে, আমি স্টেপ বাই স্টেপ আপনাদেরকে পয়েন্টগুলো বলে যাবো। আপনাদের কাছে বিশেষ অনুরোধ থাকবে ধৈর্য ধরে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য।
- ডোমেইন আপনি রেজিস্ট্রেশন করুন বা কোন মার্কেটপ্লেস থেকে ক্রয় করুন। সব সময় নিজের নামে নিবন্ধন বা মালিকানা করে নিবেন। যেমন, নিজের সঠিক ইমেইল , ফোন নাম্বার , বর্তমান ঠিকানা এবং আপনার অরজিনাল নাম ইত্যাদি বিষয়গুলো ব্যবহার করুন।
- আপনার ডোমেইন ম্যানেজ / কন্ট্রোল অপশন থেকে সব সময় ডোমেইনটি লক করে রাখুন। ডোমেইনটি শুধুমাত্র তখনই আনলক করবেন, যখন অন্য রেজিস্ট্রার কোম্পানিতে ডোমেইন ট্রান্সফ্রার করবেন। তাছাড়া ডোমেইনটি কখনোই আনলক করবেন না, মনের ভুলেও না।
- আপনার ডোমেইন এর জন্য Whois protection ( হু ইজ সুরক্ষা ) সার্ভিসটি ব্যবহার করুন। এই সার্ভিসটি অনেক রেজিস্ট্রার কোম্পানি ফ্রিতে দিয়ে থাকে, আবার অনেক রেজিস্ট্রার কোম্পানি এই সার্ভিসটির জন্য ১ থেকে ২ ডলার প্রতি বছরে চার্জ করে থাকে। এই সার্ভিসটি আপনি ব্যবহার করলে, আপনার ডোমেইন এর হুইজ যদি কেউ চেক করে। তাহলে, আপনার ডোমেইন এর এডমিনিস্টারে যে তথ্য দেওয়া থাকে। যেমন, আপনার নাম, ফোন নাম্বার ও ই-মেইল এগুলো হাইড করে রাখবে। আমি পরামর্শ দিবো হুইজ সুরক্ষা সার্ভিসটি ব্যবহার করার।
- আপনি যে রেজিস্ট্রার কোম্পানি থেকে ডোমেইন সার্ভিস নিবেন, সেই রেজিস্ট্রারের পোর্টালে একাউন্ট খোলার সময় পাসওয়ার্ডটি শক্তিশালী ভাবে দিন এবং পোর্টাল এর সেটিংস অপশন থেকে টু স্টেপ ভেরিফিকেশন সিস্টেম টি অন করে দিন। এই টু স্টেপ ভেরিফিকেশন সিস্টেম টি প্রতিটা রেজিস্ট্রার কোম্পানির পোর্টালে দেওয়া থাকে। যে ইমেইল এর মাধ্যমে রেজিস্ট্রার কোম্পানির পোর্টালে একাউন্ট খুলেছেন, সেই ইমেইলের সিকিউরিটিও নিশ্চিত করুন।
সিকিউরিটি সম্পর্কে অতিরিক্ত টিপসঃ যে কম্পিউটার থেকে ক্যাক বা ম্যালওয়ার যুক্ত সফটওয়্যার, থিম এবং স্ক্রিপ্ট নিয়ে ঘাটাঘাটি বা ব্যবহার করেন। সেই কম্পিউটার থেকে ডোমেইনের কন্ট্রোল প্যানেলে প্রবেশ না করাই ভালো। নোটঃ সতর্ক না থাকলে, কোথা থেকে কিভাবে বাঁশ খাবেন নিজেও টের পাবেন না।
প্রবন্ধটির ক্রেডিট এবং রিসার্চঃ চয়ন মোল্লা। লেখক এর অনুমতি ছাড়া প্রবন্ধটির অনুলিপি অন্য কোথাও শেয়ার করা যাবে না।